পারিবারিক অশান্তির জেরে স্বামীকেই কুপিয়ে খুন করলেন স্ত্রী। অভিযোগ, ধারাল অস্ত্র দিয়ে স্বামীর মাথায় কোপ মারার পাশাপাশি গোপনাঙ্গও কেটে দিয়েছেন তিনি। চাঞ্চল্যকর এই ঘটনাটি ঘটেছে হাওড়ার পাঁচলা থানার জুজুরসা এলাকায়। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃতের নাম মহসিন মল্লিক (৪৫)। তিনি স্থানীয় এক মাদ্রাসার করনিকের কাজ করতেন। স্থানীয় মানুষদের দাবি, প্রায়সই স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বচসা লেগেই থাকত। তবে ছেলেদের হস্তক্ষেপে অশান্তি মিটেও যেত। শনিবার রাতে কোনও অশান্তি না হওয়ায় নিশ্চিন্তই ছিলেন সকলে। কিন্তু পরদিন সকালে বাবাকে দেখতে না পেয়ে সন্দেহ হয় ছেলেদের। মৃতের ছেলের দাবি, এই বিষয়ে মাকে জিজ্ঞেস করতেই তিনি বলেন, একটা ঘটনা ঘটিয়ে ফেলেছে। তারপরেই সব জানাজানি হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পাঁচলা থানার পুলিশ। দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়। কোনও ধারালো অস্ত্র দিয়ে মাথায় কোপানো হয়েছে বলে প্রাথমিক তদন্তে মনে করছে পুলিশ। খুনের ঘটনা স্বীকার করায় পুলিশ গ্রেফতার করেছে মৃতের স্ত্রী মনিরা বেগমকে। তাঁকে সোমবার আদালতে হাজির করে নিজেদের হেফাজতে নিয়েছে পাঁচলা থানার পুলিশ। তবে এটা কি নিতান্তই পারিবারিক অশান্তির জেরে নাকি এর পিছনে অন্য কোনও রহস্য আছে? সেটা জানতে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। ঘটনায় হতবাক মহসিনের ছেলেরাও।
পারিবারিক অশান্তির জেরে স্বামীকেই কুপিয়ে খুন করলেন স্ত্রী। অভিযোগ, ধারাল অস্ত্র দিয়ে স্বামীর মাথায় কোপ মারার পাশাপাশি গোপনাঙ্গও কেটে দিয়েছেন তিনি। চাঞ্চল্যকর এই ঘটনাটি ঘটেছে হাওড়ার পাঁচলা থানার জুজুরসা এলাকায়। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃতের নাম মহসিন মল্লিক (৪৫)। তিনি স্থানীয় এক মাদ্রাসার করনিকের কাজ করতেন। স্থানীয় মানুষদের দাবি, প্রায়সই স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বচসা লেগেই থাকত। তবে ছেলেদের হস্তক্ষেপে অশান্তি মিটেও যেত। শনিবার রাতে কোনও অশান্তি না হওয়ায় নিশ্চিন্তই ছিলেন সকলে। কিন্তু পরদিন সকালে বাবাকে দেখতে না পেয়ে সন্দেহ হয় ছেলেদের। মৃতের ছেলের দাবি, এই বিষয়ে মাকে জিজ্ঞেস করতেই তিনি বলেন, একটা ঘটনা ঘটিয়ে ফেলেছে। তারপরেই সব জানাজানি হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পাঁচলা থানার পুলিশ। দেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়। কোনও ধারালো অস্ত্র দিয়ে মাথায় কোপানো হয়েছে বলে প্রাথমিক তদন্তে মনে করছে পুলিশ। খুনের ঘটনা স্বীকার করায় পুলিশ গ্রেফতার করেছে মৃতের স্ত্রী মনিরা বেগমকে। তাঁকে সোমবার আদালতে হাজির করে নিজেদের হেফাজতে নিয়েছে পাঁচলা থানার পুলিশ। তবে এটা কি নিতান্তই পারিবারিক অশান্তির জেরে নাকি এর পিছনে অন্য কোনও রহস্য আছে? সেটা জানতে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। ঘটনায় হতবাক মহসিনের ছেলেরাও।
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback