আবারও খবরের শিরোনামে মেডিকেল কলেজ। এবারে চিকিৎসা বিভ্রাট নয় বরং করোনায় মৃত এক রোগীর প্রতি দায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণ কর্মীদের। বৃহস্পতিবার বেলা দেড়টা নাগাদ করোনায় আক্রান্ত এক রোগীর দেহ নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল ট্রলি করে। মাঝপথেই ট্রলি থেকে নীচে পড়ে যায় দেহ। অমানবিক সেই দৃশ্য দেখে শিউরে ওঠেন সেখানে উপস্থিত মানুষজন। তাদের অনেকেরই প্রিয়জন ভর্তি রয়েছেন এই হাসপাতালেই। এরপরেই দেহ মাটি থেকে তুলে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু যেখানে পড়ে গিয়েছিল করোনা রোগীর মরদেহ, সেখানে স্যানিটাইজ করার কোন ব্যবস্থাই করলেন না কর্মীরা। হাসপাতাল কর্মীদের করোনা রোগী নিয়ে কোনও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়নি বলে এই অবস্থা। এবং সে কারণেই স্বাস্থ্যকর্মীদের মধ্যে আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা অনেক বেশি, বলেছেন অর্চনা মজুমদার, সুকুমার মুখোপাধ্যায়ের মতো চিকিৎসকরা। অসুস্থ হওয়ার পর জীবিত মানুষের চিকিত্সার সুবন্দোবস্ত নিয়ে পরের পর অভিযোগ। বেসরকারি হাসপাতালের লাগামহীন বিল নিয়ে প্রতিনই অভিযোগ। দেখা যাচ্ছে মৃত্যুর পর ন্যূনতম সম্মান প্রদর্শনও নিয়েও অভিযুক্ত হল রাজ্যের সরকারি হাসপাতালে।
আবারও খবরের শিরোনামে মেডিকেল কলেজ। এবারে চিকিৎসা বিভ্রাট নয় বরং করোনায় মৃত এক রোগীর প্রতি দায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণ কর্মীদের। বৃহস্পতিবার বেলা দেড়টা নাগাদ করোনায় আক্রান্ত এক রোগীর দেহ নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল ট্রলি করে। মাঝপথেই ট্রলি থেকে নীচে পড়ে যায় দেহ। অমানবিক সেই দৃশ্য দেখে শিউরে ওঠেন সেখানে উপস্থিত মানুষজন। তাদের অনেকেরই প্রিয়জন ভর্তি রয়েছেন এই হাসপাতালেই। এরপরেই দেহ মাটি থেকে তুলে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু যেখানে পড়ে গিয়েছিল করোনা রোগীর মরদেহ, সেখানে স্যানিটাইজ করার কোন ব্যবস্থাই করলেন না কর্মীরা। হাসপাতাল কর্মীদের করোনা রোগী নিয়ে কোনও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়নি বলে এই অবস্থা। এবং সে কারণেই স্বাস্থ্যকর্মীদের মধ্যে আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা অনেক বেশি, বলেছেন অর্চনা মজুমদার, সুকুমার মুখোপাধ্যায়ের মতো চিকিৎসকরা। অসুস্থ হওয়ার পর জীবিত মানুষের চিকিত্সার সুবন্দোবস্ত নিয়ে পরের পর অভিযোগ। বেসরকারি হাসপাতালের লাগামহীন বিল নিয়ে প্রতিনই অভিযোগ। দেখা যাচ্ছে মৃত্যুর পর ন্যূনতম সম্মান প্রদর্শনও নিয়েও অভিযুক্ত হল রাজ্যের সরকারি হাসপাতালে।
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback