করোনাইরাসের জন্য লকডাউনের বিরুদ্ধে তমুল বিক্ষোভ জার্মানিতে। বার্লিনে বিক্ষোভের সময় ৩০০ বিক্ষোভকারীকে গ্রেপ্তার করেছে জার্মান পুলিশ। বিবিসি জানিয়েছে, বার্লিনের প্রায় ৩৮ হাজার মানুষ রাস্তায় নেমে বিক্ষোভে যোগ দেন। বিক্ষোভ কর্মসূচি মূলত শান্তিপূর্ণই ছিল। তবে একটি র্যালি থেকে পাথর ও বোতল ছুঁড়ে মারার অভিযোগে প্রায় ২০০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। বিক্ষোভকারীদের অনেকে কট্টর দক্ষিণপন্থী টি-শার্ট পরা ছিল এবং পতাকা হাতে নিয়েছিল। স্টুটগার্ট-ভিত্তিক কর্মসূচি ‘কুয়েরডেঙ্কেন ৭১১’ বিক্ষোভের একটি অংশের নেতৃত্ব দেয়। ওই গ্রুপটি বিশ্বাস করে, করোনাভাইরাসের জন্য জারি করা নিষেধাজ্ঞা ব্যক্তি স্বাধীনতাকে খর্ব করে, তাই তারা এসব নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের দাবি জানান। শনিবার বার্লিনে গ্রেপ্তার হওয়াদের মধ্যে ছিলেন ষড়যন্ত্র তত্ত্বের জন্য খ্যাত লেখক অ্যাটিলা হিল্ডম্যান। বিক্ষোভে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডির ভাইয়ের ছেলে রবার্ট এফ কেনেডি জুনিয়রও বক্তৃতা করেন। ইউরোপের আরও কয়েকটি শহরেও এ ধরনের বিক্ষোভ হয়েছে। লন্ডনের ট্রাফালগার স্কয়ারেও করোনাভাইরাস সংক্রমণ ঠেকাতে নেওয়া বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞা এবং ফাইভজি’র বিরুদ্ধে কয়েক হাজার মানুষ বিক্ষোভ করে। ওই বিক্ষোভে মানুষজন ‘মাস্ক স্তব্ধ করার অস্ত্র’ এবং ‘নিউ নরমাল নতুন ফ্যাসিবাদ’ লেখা ব্যানার নিয়ে এসেছিলেন। প্যারিস, ভিয়েনা ও জুরিখেও একই ধরনের বিক্ষোভ হয়। বিক্ষোভকারীরা বলছেন, করোনাভাইরাস এক ধরনের প্রবঞ্চনা।
করোনাইরাসের জন্য লকডাউনের বিরুদ্ধে তমুল বিক্ষোভ জার্মানিতে। বার্লিনে বিক্ষোভের সময় ৩০০ বিক্ষোভকারীকে গ্রেপ্তার করেছে জার্মান পুলিশ। বিবিসি জানিয়েছে, বার্লিনের প্রায় ৩৮ হাজার মানুষ রাস্তায় নেমে বিক্ষোভে যোগ দেন। বিক্ষোভ কর্মসূচি মূলত শান্তিপূর্ণই ছিল। তবে একটি র্যালি থেকে পাথর ও বোতল ছুঁড়ে মারার অভিযোগে প্রায় ২০০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। বিক্ষোভকারীদের অনেকে কট্টর দক্ষিণপন্থী টি-শার্ট পরা ছিল এবং পতাকা হাতে নিয়েছিল। স্টুটগার্ট-ভিত্তিক কর্মসূচি ‘কুয়েরডেঙ্কেন ৭১১’ বিক্ষোভের একটি অংশের নেতৃত্ব দেয়। ওই গ্রুপটি বিশ্বাস করে, করোনাভাইরাসের জন্য জারি করা নিষেধাজ্ঞা ব্যক্তি স্বাধীনতাকে খর্ব করে, তাই তারা এসব নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের দাবি জানান। শনিবার বার্লিনে গ্রেপ্তার হওয়াদের মধ্যে ছিলেন ষড়যন্ত্র তত্ত্বের জন্য খ্যাত লেখক অ্যাটিলা হিল্ডম্যান। বিক্ষোভে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডির ভাইয়ের ছেলে রবার্ট এফ কেনেডি জুনিয়রও বক্তৃতা করেন। ইউরোপের আরও কয়েকটি শহরেও এ ধরনের বিক্ষোভ হয়েছে। লন্ডনের ট্রাফালগার স্কয়ারেও করোনাভাইরাস সংক্রমণ ঠেকাতে নেওয়া বিভিন্ন নিষেধাজ্ঞা এবং ফাইভজি’র বিরুদ্ধে কয়েক হাজার মানুষ বিক্ষোভ করে। ওই বিক্ষোভে মানুষজন ‘মাস্ক স্তব্ধ করার অস্ত্র’ এবং ‘নিউ নরমাল নতুন ফ্যাসিবাদ’ লেখা ব্যানার নিয়ে এসেছিলেন। প্যারিস, ভিয়েনা ও জুরিখেও একই ধরনের বিক্ষোভ হয়। বিক্ষোভকারীরা বলছেন, করোনাভাইরাস এক ধরনের প্রবঞ্চনা।
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback