অর্থনীতি যখন প্রবল সঙ্কটে তখন দেখা যাচ্ছে চাঙা শেয়ার বাজার। ওঠানামার পরে সেনসেক্স ৩৮ হাজারের উপরেই রয়েছে। নিফটি রয়েছে ১১.৩৩০ এর কাছাকাছি। ভারত ছাড়া বহু দেশেই একই ছবি দেখা যাচ্ছে। বাজার চাঙা থাকছে কীভাবে বুঝে উঠতে পারছেন না অর্থনীতিবিদরাও।
অবশ্য শেয়ার বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য, যেভাবে করোনাকালে কেন্দ্র আর্থিক প্যাকেজ ঘোষণা করেছে, এর ফলে অর্থ ব্যবস্থায় নগদের যোগান বেড়েছে ভালোরকম। আর তার ফলেই চাঙা রয়েছে শেয়ার বাজার। এই একই বক্তব্য রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর শক্তিকান্ত দাসেরও। কিন্তু সেই সঙ্গে সাবধানতা, বাজারের এই শক্তি অর্থনীতির প্রকৃত অবস্থার সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ন নয়। এটি সংশোধিত হবে। এই বক্তব্যে আশঙ্কিত লগ্নিকারীদের একাংশ।ফলে শেয়ারবাজার থেকে সরে যেতে পারে তারা।
এখানেই প্রশ্ন শেয়ারবাজার থেকে সরে মানুষ কি করবে? ব্যাঙ্ক, ডাকঘরের সুদ তলানিতে। পণ্যমূল্য লাগামছাডা়। সুতরাং এখনই সুদ হয়তো কমাবে না আরবিআই। ফলে সরকারি প্রতিষ্ঠান বা তাদের বন্ডের দিকে ফিরছেন মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানুষ ও প্রবীণ নাগরিকরা।
অবশ্য শেয়ার বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য, যেভাবে করোনাকালে কেন্দ্র আর্থিক প্যাকেজ ঘোষণা করেছে, এর ফলে অর্থ ব্যবস্থায় নগদের যোগান বেড়েছে ভালোরকম। আর তার ফলেই চাঙা রয়েছে শেয়ার বাজার। এই একই বক্তব্য রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর শক্তিকান্ত দাসেরও। কিন্তু সেই সঙ্গে সাবধানতা, বাজারের এই শক্তি অর্থনীতির প্রকৃত অবস্থার সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ন নয়। এটি সংশোধিত হবে। এই বক্তব্যে আশঙ্কিত লগ্নিকারীদের একাংশ।ফলে শেয়ারবাজার থেকে সরে যেতে পারে তারা।
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback