সোমবারের ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠকেই অন্তর্বর্তী সভানেত্রীর পদ থেকে সরে দাঁড়াতে পারেন সোনিয়া গান্ধি। ২৩ জন শীর্ষ কংগ্রেস নেতা দলে পূর্ণসময়ের সভাপতি নিয়োগ করে আমূল রদবদলের দাবি জানিয়ে চিঠি দিয়েছেন সোনিয়াকে। তিনি সরে দাঁড়াবেন বলেই জানিয়েছেন সোনিয়া। তিনি চান, গান্ধি পরিবরের বাইরের কেউ সভাপতি হোন। অন্যদিকে, সোনিয়া ও রাহুল গান্ধির নেতৃত্বের পক্ষেও মত জোরালো হচ্ছে। জানা গিয়েছে, কংগ্রেসের ৪ জন মুখ্যমন্ত্রী, অমরেন্দর সিং, ভূপেশ বাঘেল, অশোক গেহলত এবং ভি নারায়ণস্বামীই সোনিয়া-রাহুলের পক্ষে। তাঁদের সঙ্গে আছেন ১০টি রাজ্যের প্রদেশ সভাপতিরা। আপাতত, কংগ্রেস হাইকম্যান্ডের হাতে পথ তিনটি। সোনিয়াকে পুরো সময়ের সভানেত্রী হিসেবে কাজ চালিয়ে যেতে চাপ দেওয়া। রাহুলকে সভাপতির পদে ফিরিয়ে আনা এবং গান্ধি পরিবারের জায়গায় আর কোনও অনুগতকে বসানো। ওয়ার্কিং কমিটির সদস্যদের মধ্যে গুলাম নবি আজাদ, আনন্দ শর্মা, জিতিন প্রসাদা নেতৃত্বের প্রশ্নের দ্রুত মীমাংসার পক্ষে। লোকসভায় কংগ্রেসের নেতা অধীর চৌধুরীও সোনিয়া-রাহুলের পাশে। সলমন খুরশিদ চান, নির্বাচনের বদলে ঐকমত্যের ভিত্তিতে নেতা ঠিক করা হোক।
সোমবারের ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠকেই অন্তর্বর্তী সভানেত্রীর পদ থেকে সরে দাঁড়াতে পারেন সোনিয়া গান্ধি। ২৩ জন শীর্ষ কংগ্রেস নেতা দলে পূর্ণসময়ের সভাপতি নিয়োগ করে আমূল রদবদলের দাবি জানিয়ে চিঠি দিয়েছেন সোনিয়াকে। তিনি সরে দাঁড়াবেন বলেই জানিয়েছেন সোনিয়া। তিনি চান, গান্ধি পরিবরের বাইরের কেউ সভাপতি হোন। অন্যদিকে, সোনিয়া ও রাহুল গান্ধির নেতৃত্বের পক্ষেও মত জোরালো হচ্ছে। জানা গিয়েছে, কংগ্রেসের ৪ জন মুখ্যমন্ত্রী, অমরেন্দর সিং, ভূপেশ বাঘেল, অশোক গেহলত এবং ভি নারায়ণস্বামীই সোনিয়া-রাহুলের পক্ষে। তাঁদের সঙ্গে আছেন ১০টি রাজ্যের প্রদেশ সভাপতিরা। আপাতত, কংগ্রেস হাইকম্যান্ডের হাতে পথ তিনটি। সোনিয়াকে পুরো সময়ের সভানেত্রী হিসেবে কাজ চালিয়ে যেতে চাপ দেওয়া। রাহুলকে সভাপতির পদে ফিরিয়ে আনা এবং গান্ধি পরিবারের জায়গায় আর কোনও অনুগতকে বসানো। ওয়ার্কিং কমিটির সদস্যদের মধ্যে গুলাম নবি আজাদ, আনন্দ শর্মা, জিতিন প্রসাদা নেতৃত্বের প্রশ্নের দ্রুত মীমাংসার পক্ষে। লোকসভায় কংগ্রেসের নেতা অধীর চৌধুরীও সোনিয়া-রাহুলের পাশে। সলমন খুরশিদ চান, নির্বাচনের বদলে ঐকমত্যের ভিত্তিতে নেতা ঠিক করা হোক।
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback