করোনা পরিস্থিতিতে সরকারি নির্দেশ মানছে না বেসরকারি হাসপাতালগুলি। তাই সব বেসরকারি হাসপাতালের অর্ধেক বেডই নিজেদের হাতে নিয়ে নিল তেলেঙ্গানা সরকার। এই বেডগুলিতে করোনা রোগীদের ভর্তি হওয়ার বিষয়টি নিয়ন্ত্রণ করবে সরকারের স্বাস্থ্যদফতর। সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এই রোগীদের কাছ থেকে সরকার নির্ধারিত চার্জই নেওয়া হবে। শুক্রবার হায়দরাবাদের বেসরকারি হাসপাতালগুলির সংগঠনের সঙ্গে রাজ্য স্বাস্থ্যমন্ত্রী এতালা রাজেন্দরের বৈঠকের এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে জানা গিয়েছে, বেসরকারি হাসপাতালগুলি ৫০ নয়, ৩০ শতাংশ বেড ছাড়তে রাজি হয়েছে। বিল তৈরি এবং বেডের ভাড়া এখনও ঠিক হয়নি। বেসরকারি হাসপাতালে রোগীদের জন্য আলাদা অ্যাপও তৈরি করা হচ্ছে। মহামারির গোড়া থেকেই বারবার বেসরকারি হাসপাতালগুলিকে সরকার থেকে বলা হয়েছে, করোনা রোগীদের চিকিৎসায় সরকারের সঙ্গে হাত মেলাতে। মহামারির সময়ে বেসরকারি হাসপাতালগুলিকে করোনাকে ব্যবসার সুযোগ হিসেবে না ধরতেও বলা হয়েছিল। কিন্তু সেই আবেদনে কর্ণপাত না করে বহু হাসপাতাল তাদের মর্জিমতো বিল ধরাচ্ছে। এই অভিযোগ পেয়ে দুটি হাসপাতালের কোরোনা রোগীভর্তি বাতিল করা হয়েছে।
করোনা পরিস্থিতিতে সরকারি নির্দেশ মানছে না বেসরকারি হাসপাতালগুলি। তাই সব বেসরকারি হাসপাতালের অর্ধেক বেডই নিজেদের হাতে নিয়ে নিল তেলেঙ্গানা সরকার। এই বেডগুলিতে করোনা রোগীদের ভর্তি হওয়ার বিষয়টি নিয়ন্ত্রণ করবে সরকারের স্বাস্থ্যদফতর। সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, এই রোগীদের কাছ থেকে সরকার নির্ধারিত চার্জই নেওয়া হবে। শুক্রবার হায়দরাবাদের বেসরকারি হাসপাতালগুলির সংগঠনের সঙ্গে রাজ্য স্বাস্থ্যমন্ত্রী এতালা রাজেন্দরের বৈঠকের এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে জানা গিয়েছে, বেসরকারি হাসপাতালগুলি ৫০ নয়, ৩০ শতাংশ বেড ছাড়তে রাজি হয়েছে। বিল তৈরি এবং বেডের ভাড়া এখনও ঠিক হয়নি। বেসরকারি হাসপাতালে রোগীদের জন্য আলাদা অ্যাপও তৈরি করা হচ্ছে। মহামারির গোড়া থেকেই বারবার বেসরকারি হাসপাতালগুলিকে সরকার থেকে বলা হয়েছে, করোনা রোগীদের চিকিৎসায় সরকারের সঙ্গে হাত মেলাতে। মহামারির সময়ে বেসরকারি হাসপাতালগুলিকে করোনাকে ব্যবসার সুযোগ হিসেবে না ধরতেও বলা হয়েছিল। কিন্তু সেই আবেদনে কর্ণপাত না করে বহু হাসপাতাল তাদের মর্জিমতো বিল ধরাচ্ছে। এই অভিযোগ পেয়ে দুটি হাসপাতালের কোরোনা রোগীভর্তি বাতিল করা হয়েছে।
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback