মাসের শেষ দিন, আবার সপ্তাহের প্রথম দিন আজ। তবুও সাপ্তাহিক লকডাউনের জেরে শুনশান রাস্তাঘাট। জায়গায় জায়গায় পুলিশের নাকা চেকিং। রাজ্যজুড়ে চলছে আগস্ট মাসের শেষ লকডাউন। হতে আগামী মাসের তিনটি লকডাউন হবে কিনা সেটা নিয়ে তৈরি হয়েছে ধোঁয়াশা। কারণ, আনলক ৪ পর্বে কেন্দ্রের অনুমতি ছাড়া লকডাউন ঘোষণা করতে পারবে না বলে জারি হয়েছে নির্দেশিকা। ফলে সেপ্টেম্বর মাসে পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী ৭, ১১ ও ১২ তারিখ সাপ্তাহিক লকডাউনের দিন জানানো হয়েছিল নবান্ন থেকে। তবে কেন্দ্রের নির্দেশিকার পর আদৌ ওইদিন লকডাউন হবে কিনা সেটা সম্পর্কে এখনও পর্যন্ত কিছুই জানানো হয়নি। সূত্রের খবর, রাজ্যের সঙ্গে কথা না বলেই এভাবে একতরফা সিদ্ধান্ত নেওয়ায় অখুশি নবান্নের কর্তারা।
তবে আগস্টের শেষ লকডাউনও চলছে কড়াকড়ি। রাজ্যের সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ রাস্তার মোড়েই চলছে নাকা চেকিং। পাশাপাশি কম গুরুত্বপূর্ণ রাস্তায় টহলদারি চালাচ্ছে পুলিশ। প্রয়োজন ও বৈধ ছাড়পত্র ছাড়া যারা রাস্তায় বের হচ্ছেন তাঁদের জরিমানা করার পাশাপাশি বাড়ি ফিরিয়ে দিচ্ছে পুলিশ। তবে জেলায় জেলায় কিছু এলাকায় খোলা রয়েছে দোকানপাট। পুরোদমেই চলছিল বিকিকিনি। পরে পুলিশ গিয়ে দোকানপাট বন্ধ করিয়ে দেয়। অপরদিকে কোচবিহার পুলিশ-প্রশাসন এক অভিনব উদ্যোগ নিল লকডাউনের দিন। লকডাউন উপেক্ষা করে বাইরে বের হওয়া মানুষদের ধরে ধরে র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্ট (করোনা টেস্ট) করিয়ে বাড়ি পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে। কোচবিহার সদর মহকুমাশাসক সঞ্জয় পাল নিজে রাস্তায় নেমে কাচারি মোড়, চাকির মোড়, আরএন বোস রোড সহ কয়েকটি এলাকায় ক্যাম্প করে এই র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্ট করানো হচ্ছে। দক্ষিণ ২৪ পরগনার ক্যানিং শহরে আবার অন্য চিত্র, সেখানে খোলা বহু দোকানপাট। অনেকেরই মুখে নেই মাস্ক, চলছে বেচাকেনা ও আড্ডা। যদিও বেলার দিকে পুলিশের তৎপরতায় বন্ধ হয় দোকানপাট। লকডাউন অমান্য করায় ক্যানিং থানার পুলিশ বেশ কয়েকজনকে আটক করেছে।
কড়া লকডাউন চলছে কলকাতাতেও। পুলিশের নাকা চেকিং ও নজরদারিতে রাস্তাঘাট একেবারে শুনশান। যে সমস্ত গাড়ি রাস্তায় বের হয়েছে তাঁদের কাগজপত্র পরীক্ষা করেই যেতে দেওয়া হচ্ছে। সেই সঙ্গে জরিমানা ও আটকও করছে পুলিশ। কলকাতা বিমানবন্দরে বিমান চলাচল বন্ধ থাকলেও প্রচুর মানুষ রয়েছেন। অনেকেই দুদিন আগেই পৌঁছে গিয়েছেন বিমানবন্দরে। কারণ লকডাউনের জন্য কীভাবে বিমান ধরবেন এই চিন্তা করে লকডাউনের আগের দিন রাতেই চলে এসেছেন। এরকমই ১৪ জনের একটি দলের দেখা মিলল কলকাতা বিমানবন্দরে। যারা কোচি যাচ্ছেন কাজের আশায়। সবমিলিয়ে আগস্টের শেষ লকডাউন সার্বিকভাবেই সফল হচ্ছে।
তবে আগস্টের শেষ লকডাউনও চলছে কড়াকড়ি। রাজ্যের সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ রাস্তার মোড়েই চলছে নাকা চেকিং। পাশাপাশি কম গুরুত্বপূর্ণ রাস্তায় টহলদারি চালাচ্ছে পুলিশ। প্রয়োজন ও বৈধ ছাড়পত্র ছাড়া যারা রাস্তায় বের হচ্ছেন তাঁদের জরিমানা করার পাশাপাশি বাড়ি ফিরিয়ে দিচ্ছে পুলিশ। তবে জেলায় জেলায় কিছু এলাকায় খোলা রয়েছে দোকানপাট। পুরোদমেই চলছিল বিকিকিনি। পরে পুলিশ গিয়ে দোকানপাট বন্ধ করিয়ে দেয়। অপরদিকে কোচবিহার পুলিশ-প্রশাসন এক অভিনব উদ্যোগ নিল লকডাউনের দিন। লকডাউন উপেক্ষা করে বাইরে বের হওয়া মানুষদের ধরে ধরে র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্ট (করোনা টেস্ট) করিয়ে বাড়ি পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে। কোচবিহার সদর মহকুমাশাসক সঞ্জয় পাল নিজে রাস্তায় নেমে কাচারি মোড়, চাকির মোড়, আরএন বোস রোড সহ কয়েকটি এলাকায় ক্যাম্প করে এই র্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্ট করানো হচ্ছে। দক্ষিণ ২৪ পরগনার ক্যানিং শহরে আবার অন্য চিত্র, সেখানে খোলা বহু দোকানপাট। অনেকেরই মুখে নেই মাস্ক, চলছে বেচাকেনা ও আড্ডা। যদিও বেলার দিকে পুলিশের তৎপরতায় বন্ধ হয় দোকানপাট। লকডাউন অমান্য করায় ক্যানিং থানার পুলিশ বেশ কয়েকজনকে আটক করেছে।
কড়া লকডাউন চলছে কলকাতাতেও। পুলিশের নাকা চেকিং ও নজরদারিতে রাস্তাঘাট একেবারে শুনশান। যে সমস্ত গাড়ি রাস্তায় বের হয়েছে তাঁদের কাগজপত্র পরীক্ষা করেই যেতে দেওয়া হচ্ছে। সেই সঙ্গে জরিমানা ও আটকও করছে পুলিশ। কলকাতা বিমানবন্দরে বিমান চলাচল বন্ধ থাকলেও প্রচুর মানুষ রয়েছেন। অনেকেই দুদিন আগেই পৌঁছে গিয়েছেন বিমানবন্দরে। কারণ লকডাউনের জন্য কীভাবে বিমান ধরবেন এই চিন্তা করে লকডাউনের আগের দিন রাতেই চলে এসেছেন। এরকমই ১৪ জনের একটি দলের দেখা মিলল কলকাতা বিমানবন্দরে। যারা কোচি যাচ্ছেন কাজের আশায়। সবমিলিয়ে আগস্টের শেষ লকডাউন সার্বিকভাবেই সফল হচ্ছে।
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback