নদীর জল কমতেই মালদায় শুরু হয়েছে ভাঙন। শুক্রবার সকাল থেকে গঙ্গার গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে প্রায় দুই কিলোমিটার এলাকা। ভিটেমাটি ছেড়ে এলাকা থেকে সরতে শুরু করেছেন বাসিন্দারা। মালদা জেলার রতুয়া থানা এলাকার জঞ্জালীটোলা, নয়া বিলাইমারি সহ একাধিক গ্রামের বাসিন্দারা ভয়ঙ্কর বিপদের মুখে দাঁড়িয়ে। ভাঙন প্রতিরোধের জন্য কোনও ব্যবস্থা গ্রহন করেনি কেন্দ্র বা রাজ্যের কোনও সরকার। তাই ভাঙন কবলিত এলাকার বাসিন্দারা নদীর ভাঙন রোখার জন্য স্থায়ী ব্যবস্থার দাবিতে আন্দোলনে নামতে চলেছেন।
![](https://s3-ap-south-1.amazonaws.com/ctvn-bucket/uploads/2020/08/14112012/erosion1-300x207.jpg)
মুর্শিদাবাদে হঠাৎ ভাঙনে তলিয়ে গিয়েছে প্রায় হাজার মিটারেরও বেশি জমি। তলিয়ে গিয়েছে সীমান্তরক্ষী বাহিনীর তাঁবু। কোনরকমে পালিয়ে প্রাণ বাঁচিয়েছেন চার বিএসএফের। ঘরের দরজায় ভাঙনে আতঙ্কে আতঙ্কিত হয়ে উঠেছেন মুর্শিদাবাদের সামশেরগঞ্জের ধানঘরা গ্রামের হাজার হাজার মানুষ। বাড়িঘর তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় সারা রাত ঘুম বন্ধ করে প্রহর গুনছেন তাঁরা। ভাঙনে তলিয়ে গেলেও নেই পর্যাপ্ত প্রশাসনিক ব্যবস্থা। ফলে কার্যত ক্ষোভে ফুঁসছে এলাকার বাসিন্দারা। এদিন ভাঙনে তলিয়ে যায় প্রায় ৩০টিরও বেশি নৌকা। ভাঙনে বাড়িঘর তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় প্রায় দশটিরও বেশি বাড়ি ভাঙার কাজ শুরু হয়েছে। তারা কার্যত গৃহহীন অবস্থায় কোথায় যাবে নতা নিয়ে অনিশ্চয়তায় ভুগছেন।
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback