আগামী বছরের শুরুতেই ভারতে করোনার টিকা এসে যাবে। বৃহস্পতিবার রাজ্যসভায় এই কথা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষবর্ধন। তবে সেইসঙ্গেই তিনি জানান, সাধারণের জন্য টিকা পৌঁছতে সময় লাগবে। এই মুহূর্তে শারীরিক দূরত্বই সবথেকে বেশি প্রয়োজন। লকডাউন শিথিল করা হলেও স্বাস্থ্যবিধিতে কোনও শৈথিল্য নয়। এদিন সাংসদরা টিকার সহজলভ্যতা এবং দাম নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। কংগ্রেসের গুলাম নবি আজাদ বলেন, করোনা মোকাবিলায় সরকার সুবর্ণ সুযোগ হারিয়েছে। কংগ্রেস বহু আগে থেকেই সতর্ক করলেও সরকার তাতে কান দেয়নি। তাঁর প্রস্তাব, সামাজিক দূরত্বের বদলে শারীরিক দূরত্ব শব্দটি ব্যহার করা হোক।
হর্ষবর্ধন বলেন, জানুয়ারিতে প্রথম করোনা রোগীর সন্ধান পাওয়ার পরই সরকার মোকাবিলায় নেমে পড়েছে। এখন মাস্ক, পিপিই কিট, টেস্টিং কিটের কোনও অভাব নেই। দেশের নানা প্রান্তে কয়েকশো ল্যাবরেটরি তৈরি হয়েছে। কোনও রাজ্যের প্রতি কোনও বঞ্চনা করা হয়নি বলেও তিনি দাবি করেন। ৬৪ লাখ পরিযায়ী শ্রমিকের জন্য সরকার ট্রেনের ব্যবস্থা করেছে। ভারতের তুলনায় এক আমেরিকাই বেশি নমুনা পরীক্ষা করেছে। মৃত্যর হার ১ শতাংশের নীচে নিয়ে আসার চেষ্টা করা হচ্ছে। সংক্রমিতের সংখ্যা ৫০ লাখ ছাড়ালেও অ্যাক্টিভ কেসের সংখ্যা ২০ শতাংশেরও কম।
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback