অধিবেশন শুরুর আগে দেশের সেনাবাহিনীর জন্য সংসদ এক সুরে কথা বলবে বলে আশাপ্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এর কিছু পরেই কংগ্রেসের তরফে অধীর চৌধুরী এবং কে সুরেশ পূর্ব লাদাখে চিনা আগ্রাসন নিয়ে মুলতুবি প্রস্তাব জমা দেন। কংগ্রেসের পাল্টা বক্তব্য, সেনাবাহিনীকে তারা সমর্থন করলেও সংসদের কাছে সরকার জবাবদিহি দিতে বাধ্য। চিনের সঙ্গে কী কথা হল তা দেশ জানতে চায়, বলেন শশী থারুর। অন্যদিকে, প্রশ্নোত্তর পর্ব বাদ দেওয়ার বিরুদ্ধে প্রতিবাদে সোচ্চার হন বিরোধীরা।
কংগ্রেসের অধীর চৌধুরীর অভিযোগ, গণতন্ত্রকে হত্যা করা হচ্ছে। প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং বলেন, সবার সঙ্গে কথা বসেই বাদ দেওয়া হয়েছে প্রশ্নোত্তর পর্ব। প্রশ্নোত্তর ছাড়াও সরকারের জবাবদিহি করার অন্য উপায় আছে। সরকার আলোচনার জন্য তৈরি। এনসিপির সুপ্রিয়া সুলে বলেন, অর্থনীতি, বেকারত্ব এখন সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ। এখন এসব নিয়েই আলোচনা করা উচিত। সরকারের এসবই অগ্রাধিকার হওয়া দরকার। ডিএমকের কে আর বালু তামিলনাডুতে গ্রামীণ নিট পরীক্ষার্থীদের আত্মহত্যার প্রসঙ্গটি তোলেন। দ্বাদশের ফল বেরোনার একমাসের মধ্যেই নিট পরীক্ষা হওয়ায় তারা খেই খুঁজে পায়নি। উল্লেখ্য, এই অধিবেশনে ১৮টি বিল আসছে।
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback