পুজোর বাকি আর মাত্র দেড় মাস। কলকাতার বিভিন্ন পুজো কমিটি ধাপে ধাপে সারছে খুঁটিপুজো। বুধবারও খুঁটিপুজো সেরেছে মহম্মদ আলি পার্ক। তবে এরইমধ্যে কলকাতা পুলিশের পদক্ষেপে পুজো ঘিরে দোলাচলে উদ্যোক্তারা। আদৌ কি পুজো হবে? নাকি করোনা আবহে পুজো হবে না? চলতি সপ্তাহের সোমবার ও মঙ্গলবার ঠাকুরপুকুর, বেহালা, হরিদেবপুর, চেতলা, কালীঘাট, ভবানীপুর, মুচিবাজার, শ্যামপুকুর সহ একাধিক থানা পুজো কমিটিগুলোকে ফোন করেছে। ফোনে আপাতত মণ্ডপের কাজ বন্ধ রাখতে বলা হয়।
পুলিশ বললে ফের মণ্ডপের কাজে হাত দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়। আর এতেই বিপাকে পড়েন কলকাতার নামকরা একাধিক পুজো কমিটি। পুজো কমিটিগুলো বলছে, রাজ্য কোনও নির্দেশিকা দেয়নি। সবটাই অলিখিত আবেদন বা নির্দেশ পুলিসের। তবে তাদের এটাও অভিযোগ, সবটাই হচ্ছে রাজ্যের অঙ্গুলিহেলনেই। ইতিমধ্যেই বেশ কয়েকটি পুজো কমিটি মণ্ডপ তৈরিতে হাত লাগিয়েছে। মাথায় আকাশ ভেঙে পড়েছে তাদের। সকলেই বলছেন, কোনও নির্দিষ্ট নির্দেশ থাকলে তা কেন লিখিত আকারে দিচ্ছে না রাজ্য? তবে বুধবার খবরটি সম্প্রচার হতে শুরু হওয়ার পর ফের পুলিশি তৎরতা শুরু হয়। ফোন করে বিভিন্ন পুজো কমিটিগুলোকে মণ্ডপ তৈরির কাজ চালু করতে বলে পুলিশ। তবে এবারও সবটাই মৌখিকভাবে, কোনও লিখিত নির্দেশ নয়।
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback