শহর কলকাতায় এমন অনেক সংস্থা বা ক্লাব আছে যারা দুর্গাপুজোর বাজেট এবার অনেকটাই কমিয়ে উৎসবে নেমেছে। কিন্তু এমন পুজোও আছে যেখানে খরচ কমিয়ে পুজোর পথে যাচ্ছে। কারণ হিসাবে দমদমের এক ক্লাব কর্তা জানাচ্ছেন, এই বছর তো করোনা কিন্তু সামনের বছর? একবার পুজো ছোট করলে ফের বড় করা মুশকিল। বেহালা, দুর্গাপুজোর এক ব্যস্ত জায়গা। পুজোর বাজেট কমছে কিনা জানতে চাইলে প্রায় সব ক্লাবের কর্তাই জানাচ্ছেন, কিছু খরচ তো কমানো হয়েছে কিন্তু এই বছরও কম্পিটিশন রয়েছে নানা সংস্থার কিংবা মিডিয়ার, সাদামাটা করলে পুরস্কার ছিটকে যাবে।
কিন্তু এসব তো টিঁকে থাকার লড়াই। পাশাপাশি একটি কথা সবাই স্বীকার করছে চাঁদা কমছে। শোনা যাচ্ছে, বিজ্ঞাপন নেই প্রায়। প্রতি বছর ঠান্ডা পানীয় থেকে সিনেমা বা মিডিয়ার প্রচার নেই। শুধু স্যানিটাইজার আর মোবাইের বিজ্ঞাপন পাওয়া যাচ্ছে তাও রেট কম। বাড়িগুলোর চাঁদা কমেছে। ব্যবসায়ীরা হাত তুলে দিয়েছেন। এখন দিদির পঞ্চাশ আর পকেট থেকে...।
বাস্তব চিত্র। এবার যদি সরকার কড়া ব্যবস্থায় কম্পিটিশনগুলো বন্ধ করতে পারত তবে বোধহয় এই অসহায় চিত্র দেখতে হত না|
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback