সারার পাশে নেই বাবা সইফ

বাবা-মায়ের ঝগড়া বা ডিভোর্স, বেশিরভাগ সময়েই তাঁদের ছেলে মেয়ের উপর খারাপ প্রভাব ফেলে। বিদেশে এই ধরণের ঘটনা আকছার হয়ে থাকে। তবে ইদানিং ভারতীয় সমাজেও এই ধরণের প্রবনতা দেখা যাচ্ছে। বিশেষত উচ্চবিত্ত সমাজে ডিভোর্সের ঘটনা বেশি ঘটছে। এর প্রভাব পড়ছে সন্তানদের ওপর। মনোরোগ বিশেষজ্ঞদের দাবি, এক্ষেত্রে বেশিরভাগ সময়ই দেখা যায় হয় তাঁরা নেশা করছে কিংবা অপরাধ জগতে বা জুয়ায় আসক্ত হয়ে পড়ে। এটাই হয়তো হয়ে ত্থাকবে সারা আলি খানের জীবনে | সম্প্রতি ড্রাগ নিয়ে তদন্তে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা ডেকে পাঠিয়েছিল সইফ আলি খান ও তাঁর প্রাক্তন পত্নী অমৃতা সিংয়ের অভিনেত্রী কন্যা সারা আলি খানকে | যা নিয়ে তোলপাড় মিডিয়া থেকে সোশ্যাল মিডিয়া। এই ব্যাপারে সইফ আলি খানও মেয়ের পাশে দাঁড়াতে নারাজ। তিনি সমস্ত দিক দেখে জানিয়েছেন যে, মেয়ের দায়িত্ব তিনি নেবেন না। তাঁর মেয়ে যদি বিগড়ে গিয়ে থাকে তবে দায় প্রাক্তন পত্নী অমৃতার। যদিও নেটিজেনদের একাংশ সইফের মন্তব্যের তীব্র সমালোচনা করেছেন। তাঁদের ব্যক্তব্য পাতৌদি পরিবারের ঐতিহ্য এতদিন মনে ছিলনা ছোটে নবাবের? নাকি করিনা কাপুর-তৈমুরকে নিয়ে নতুন পরিবারকেই সময় দিতেই ব্যস্ত ছিলেন তিনি।

Post a Comment

Thank You for your important feedback

أحدث أقدم