নবাব পরিবারে জন্ম সইফ আলি খানের। পাতৌদি ছিল সইফদের রাজপাঠ। হরিয়ানার সেই রাজ্যপাঠ আজ হয়তো নেই, কিন্তু পাতৌদিতে রাজপ্রাসাদটি অটুট আছে আজও। সইফের ঠাকুরদা ইফতিকার আলি ছিলেন বিখ্যাত ক্রিকেটার। ইংল্যান্ড ও ভারত দুটি দেশের হয়েই টেস্ট ম্যাচ খেলেছেন। বাবা মানসুর আলি খান ওরফে টাইগার পাতৌদি ছিলেন আরও বিখ্যাত ক্রিকেটার। ভারতের অধিনায়কও ছিলেন একসময়। টাইগার পাতৌদির বিয়ে হয়েছিল বাঙালি অভিনেত্রী শর্মিলা ঠাকুরের সঙ্গে। সইফ তাঁদেরই পুত্র, কিন্তু বাবার মতো ক্রিকেট না খেলে মায়ের মতো সিনেমাই হয়ে ওঠে তাঁর ধ্যান জ্ঞান।
বলিউডে নাম হলেও সেরা ৫ জনের মধ্যে কোনদিনও যেতে পারেন নি। যদিও তাঁর অভিনয় নিয়ে কেউ প্রশ্ন তোলেননি। যথেষ্ঠই প্রতিভাবান অভিনেতা সইফ আলি খান। বিয়ে করেছেন দুবার, দুজনেই অভিনেত্রী। প্রথমজন অমৃতা সিং তাঁর চেয়ে বয়েসে ঢের বড়। দ্বিতীয় কারিনা কাপুর আবার অনেক ছোট। এই কারিনার প্রথম পুত্র তৈমুর, বয়স মাত্র ৪, তাঁকে নিয়ে সইফ ঠিকই করে ফেলেছেন যে অভিনয় জগতে নিয়ে আসবেন। দাদু ও বাবার মতো ক্রিকেটে নয়। সইফের প্রথম পক্ষের কন্যা সারা আলি খানও বলিউডে পাকাপাকি জায়গা করে নিয়েছে। যদিও এখন মাদক তদন্তে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার নজরে। তবুও মেয়েকে সময় দেওয়ার কোনও লক্ষণ দেখা গেল না। এই সময়ে তিনি চলে গেলেন দিল্লিতে স্ত্রী কারিনার শুটিং দেখতে। কারণ কারিনা আবার মা হতে চলেছেন। এই অবস্থায় লাল সিং চাড্ডার শুটিংয়ে ব্যস্ত। আসলে তিনি নিজেকে নিয়েই ভাবতে ভালোবাসেন |
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback