ইন্টারকন্টিনেন্টাল থেকে মোগলাই, চাইনিস থেকে দেশি খাবারের দোকান সবই খোলা পুজোয়। অন্যান্য গতবছর বিক্রিবাট্টা নিয়ে কোনো সমস্যা ছিল না। কিন্তু করোনা আবহে মহাচিন্তায় খাবারের দোকানিরা। তাঁরা বলছেন, লাইন পরে যায় পঞ্চমী থেকে, এক্সট্রা লোক রাখতে হয় পুজোয়। কিন্তু তাঁরা দেখেছেন পুজোর বাজারের শেষে রেস্তুরাঁতে মোটামুটি ভিড় থাকতোই| এবার অশনি সংকেত পাচ্ছি। চিত্তরঞ্জন অ্যাভেনিউয়ের বিখ্যাত প্রাচীন চিনা দোকানের ছোট মালিক বললেন, ড্রিঙ্ক আর খাবারে আমরা নজর দিই সবচেয়ে বেশি। সব গরম খাবার পরিবেশন করি। কিন্তু এবারে এখনও সেই খাইয়েদের দেখা নেই। পুরসভার কাছের এক মোগলাই দোকানের মালিকের এ বছরের অভিজ্ঞতা আরও খারাপ। তাঁর বক্তব্য, একটা পুজোয় সারা বছরের এক তৃতীয়াংশ বিক্রি, এবার লকডাউন থেকে শুধু হোম ডেলিভারি। সেটাই বা মন্দ কী, প্রশ্নে উত্তর দিলেন নগণ্য ওইভাবে ব্যবসা চলে? তাঁদের আতঙ্ক যেভাবে ভার্চুয়াল দুর্গাপুজোর ব্যবস্থা দেখা যাচ্ছে তাতে পুজোর বাজারে লাভ দূরে থাক, বিদ্যুতের খরচ উঠবে না |
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback