৬ বছরের ছেলে থ্যালাসেমিয়ার রোগী। তাকে বাঁচাতেই ইন ভিট্রো (আইভিএফ) গর্ভধারণ করেছিলেন তার মা। একটি মেয়ে হয় তাঁর। সেই মেয়ের বোন ম্যারো দিয়ে বেঁচে গিয়েছে ৬ বছরের ছেলেটি। একবছর আগে জন্ম হয়েছিল আমেদাবাদের কাব্যের। গত মার্চে কাব্যের মজ্জা দেওয়া হয় দাদা অভিজিৎ সোলাঙ্কিকে। অভিজিৎ এখন পুরোপুরি থ্যালাসেমিয়া মুক্ত। তার আর রক্তের প্রয়োজন নেই। সচদেব আর অল্পা সোলাঙ্কির দ্বিতীয় সন্তান অভিজিৎ। প্রতিমাসেই তাকে রক্ত দিতে হত।ডাক্তারদের পরামর্শে মজ্জার অস্ত্রোপচারের জন্য এইচএলএ বা হিউম্যান লুকোসাইট অ্যান্টিজেন বহু খুঁজেও জোগাড় করতে পারেননি তাঁরা। অভিজিতের পরিবারের কারও মজ্জার সঙ্গে তার মিল হচ্ছিল না। তারপরই গর্ভধারণের সিদ্ধান্ত নেন তাঁরা। সেই সন্তানের নাড়ির স্টেম সেল থ্যালাসেমিয়ার রোগী ভাইকে দেওয়া হলে তাকে বাঁচানো সম্ভব। সদ্যোজাত বোন কাব্যের মার্চে অস্ত্রোপচারের উপযুক্ত ওজন হলে তার হাড়ের মজ্জা অভিজিতকে দেওয়া হয়। আইভিএফ পদ্ধতিতে একজনকে জন্ম দিয়ে তার ভাইকে বাঁচানোর ঘটনা ভারতে এই প্রথম।
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback