বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডার কনভয়ে হামলার ঘটনাকে কেন্দ্র অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে দেখছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেছেন, পশ্চিমবঙ্গ তৃণমূলের শাসনে অত্যাচার, অবিচারের অন্ধকার যুগে প্রবেশ করেছে। জেপি নাড্ডার উপর হামলা ঘটনাকে কেন্দ্র অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে দেখছে। রাজ্যের শান্তিপ্রিয় মানুষ এর জবাব দেবেন। এই আমলে রাজনৈতিক হিংসা প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং টুইটে বলেছেন, তিনি নাড্ডাকে ফোন করেছিলেন। পশ্চিমবঙ্গের ভেঙে পড়া আইনশৃঙ্খলারই এটা প্রমাণ। এভাবে বিরোধী নেতাদের লক্ষ্য করে হামলা গভীর উদ্বেগজনক। ঘটনার পুরো তদন্ত হওয়া উচিত।
आज बंगाल में भाजपा के राष्ट्रीय अध्यक्ष श्री @JPNadda जी के ऊपर हुआ हमला बहुत ही निंदनीय है, उसकी जितनी भी निंदा की जाये वो कम है।
— Amit Shah (@AmitShah) December 10, 2020
केंद्र सरकार इस हमले को पूरी गंभीरता से ले रही है। बंगाल सरकार को इस प्रायोजित हिंसा के लिए प्रदेश की शांतिप्रिय जनता को जवाब देना होगा।
অন্যদিকে, ডায়মন্ড হারবারের সভায় নাড্ডা বলেন, "তৃণমূলের লোকজন আমাকে আটকানোর সব রকম চেষ্টা করেছে। একটা গাড়িও ছাড়েনি, সব গাড়িতেই আক্রমণ হয়েছে। আমাদের নেতাদের গাড়িগুলি দেখুন। এই গুন্ডারাজ আমরা মেনে নেব না। বিরোধীদের দমন, পীড়নের এই নীতি এই রাজ্য থেকে দূর করতে চাই।"
এই ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়। তিনি বলেন, মুখ্যসচিব ও ডিজিকে সতর্ক করা সত্ত্বেও এই ঘটনা ঘটেছে। রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভয়াবহ। বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতির কনভয় শাসকদলের হার্মাদদের এবং রাজনৈতিক পুলিশের আচরণের জন্য তিনি সবার সঙ্গে লজ্জা ভাগ করে নিচ্ছেন। তিনি মুখ্যসচিব ও ডিজিকে রাজভবনে ডেকে পাঠিয়েছেন। অন্যদিকে, নাড্ডার ওপর হামলার প্রতিবাদে বিজেপি রাজ্যের সর্বত্র বিকেল চারটে থেকে ছটা বিক্ষোভে কর্মসূচি পালন করে।
तृणमूल शासन में बंगाल अत्याचार, अराजकता और अंधकार के युग में जा चुका है।
— Amit Shah (@AmitShah) December 10, 2020
टीएमसी के राज में पश्चिम बंगाल के अंदर जिस तरह से राजनीतिक हिंसा को संस्थागत कर चरम सीमा पर पहुँचाया गया है, वो लोकतांत्रिक मूल्यों में विश्वास रखने वाले सभी लोगों के लिए दु:खद भी है और चिंताजनक भी।
অন্যদিকে, রাজ্য পুলিশ জানিয়েছে, জে পি নাড্ডার গাড়িতে কোনও হামলা হয়নি। অনেক পিছনে কনভয়ের কয়েকটি গাড়ির ওপর আচমকাই ইট ছোঁড়া হয়েছে। সকলেই নিরাপদে সভাস্থলে পৌঁছেছেন। ঘটনার তদন্ত করা হচ্ছে। বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি মুকুল রায় অবিলম্বে ৩৫৬ ধারা জারি করে রাষ্ট্রপতির শাসনের দাবি করেছেন। একই অভিযোগ রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের।
এদিনের সভায় তৃণমূল সরকারের তীব্র সমালোচনা করে নাড্ডা বলেন, আমরা ক্ষমতায় আসব, আয়ূষ্মান ভারত ফেরাব। প্রধানমন্ত্রী আয়ূষ্মান ভারত প্রকল্পে ভারতবাসীর সুবিধা দিয়েছিলেন, সেটা মমতা আটকে দিয়েছেন। সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায়। সুপ্রিম কোর্ট বলে দিয়েছে, ওই টাকার দুর্নীতি হয়েছে কিনা, তা তদন্ত করতে হবে সিএজি-কে দিয়ে। মোদীজি আমপানের জন্য ১০০০ কোটি টাকা দিয়েছে। মমতা খালি বলেন, আমাকে দিয়ে দাও। নাড্ডার অভিযোগ, সেই টাকা সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছচ্ছে না। এখানকার ত্রিপল চোর, চাল চোরেরা লুটে নিচ্ছে।
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback