৩৬ বছর কেটে গিয়েছে। এখনও স্মৃতিতে অম্লান ভোপালের ভয়াবহ গ্যাস দুর্ঘটনা। সেই গ্যাস লিকে প্রাণ হারিয়েছিলেন ২০ হাজার মানুষ। যাঁরা মারা যাননি, তাঁরা শরীরে অনেক ক্ষত নিয়ে জীবিত এখনও। তবে এরই মধ্যে করোনার হাত থেকে বাঁচতে পারলেন না গ্যাসপীড়িতদের অনেকেই। সরকারের হিসেবে তাঁদের অন্তত সাড়ে ৬ শতাংশ। অন্য আক্রান্তদের তুলনায় অনেক বেশি।
১৯৮৪ সালের ২ ডিসেম্বর রাতে ভোপাল গ্যাস দুর্ঘটনায় শারীরিকভাবে অশক্ত হয়েছিলেন অসুস্থ ৫ লাখ ৬৮ হাজার মানুষ। যে কারখানা থেকে বিষ গ্যাস ছড়িয়েছিল, সেই ইউনিয়ন কার্বাইডের কাছ থেকে করোনায় মৃতদের পরিবারের জন্য আরও ক্ষতিপূরণের দাবি জানিয়েছে চারটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। গ্যাস লিকে স্থায়ী শারীরিক ক্ষতির জন্যই তাঁরা সহজে সংক্রমিত হয়েছেন বলে তাদের অভিযোগ। এখন এই কারখানার মালিক ডাও কেমিকালস। বুধবার তারা এই দাবিতে ভোপালে মশাল মিছিল বের করে।
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback