আলোচনার জন্য কৃষকদের ফের খোলা চিঠি দিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী নরেন্দ্র সিং তোমার। তাতে তিনি বলেছেন, ন্যূনতম সহায়ক মূল্য দিতে কেন্দ্র রাজি, সে কথা লিখিতভাবেও জানানো হবে। এনিয়ে বিভিন্ন সংগঠন ভুল বোঝাচ্ছে। এই চিঠিকে জোরালো সমর্থন জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, চাষিদের সঙ্গে বিনম্র আলোচনায় বসার কথা বলা হয়েছে ওই চিঠিতে। চিঠিটি পড়ার জন্য তিনি সবাইকে অনুরোধ করেছেন। শুক্রবারই তিনি মধ্যপ্রদেশে কৃষক সমাবেশে কৃষি আইন নিয়ে বোঝাবেন। অন্যদিকে, প্রচণ্ড ঠান্ডার মধ্যেও দিল্লির সীমান্তে বসে রয়েছেন কৃষকরা। দিল্লি-জয়পুর সড়ক টানা ৬ দিন ধরে আংশিক বন্ধ। কৃষকরা জানিয়ে দিয়েছেন, আইন বাতিল না হলে তাঁদের আন্দোলেন চলবেই।
কৃষিমন্ত্রীর দাবি, কৃষি আইনে চাষিদের প্রভূত উপকার হবে। এনিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে। কৃষকদের মধ্যে সংশয় তৈরি করা হচ্ছে। তোমারের এই চিঠি রিটুইট করেছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও। তাঁর কথায়, চাষিদের আয় দ্বিগুণ করতে পারেন কেবলমাত্র মোদিই।
অন্যদিকে, কৃষক নেতারা জানিয়েছেন তাঁরা চারজন সিনিয়র আইনজীবীর সঙ্গে পরামর্শ করবেন। সুপ্রিম কোর্টের মামলায় তাঁদের পরামর্শমতো কাজ করা হবে। শীর্ষ আদালত সমস্যা মেটাতে একটি নিরপেক্ষ ও স্বাধীন কমিটি তৈরির প্রস্তাব দিয়েছে। তারা কৃষি আইন মুলতুবি রাখার বিষয়টি ভেবে দেখার জন্য বলেছে কেন্দ্রকে। অন্যদিকে, বৃহস্পতিবার বিধানসভার মধ্যেই দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল কৃষি আইনের কপি ছিঁড়ে ফেলেন। দিল্লি বিধানসভায় এদিন কৃষি আইনের বিপক্ষে প্রস্তাব পাশ হয়েছে।
कृषि मंत्री @nstomar जी ने किसान भाई-बहनों को पत्र लिखकर अपनी भावनाएं प्रकट की हैं, एक विनम्र संवाद करने का प्रयास किया है। सभी अन्नदाताओं से मेरा आग्रह है कि वे इसे जरूर पढ़ें। देशवासियों से भी आग्रह है कि वे इसे ज्यादा से ज्यादा लोगों तक पहुंचाएं। https://t.co/9B4d5pyUF1
— Narendra Modi (@narendramodi) December 17, 2020
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback