শীতকালে ঘাম হয় না, এজন্য জল পিপাসাও কমে যায়। আর সেই
কারণেই জল খাওয়ার পরিমাণও কমতে থাকে। একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের শরীরে
দৈনন্দিন জলের চাহিদা পূরণ না হলে নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। যেমন-
মাথা ধরা ও ক্লান্তি: জলশূন্যতার অন্যতম প্রধান লক্ষণ হচ্ছে মাথা ধরা আর ক্লান্তি। ঘাম, মল-মূত্র, চোখের জল এমনকী শ্বাস-প্রশ্বাসের সঙ্গেও কিছুটা জল ঝরে শরীর থেকে। সেই ঘাটতি যদি সময়মতো পূরণ না হয়, তা হলে মাথা ধরে থাকবে, সেই সঙ্গে ক্লান্তবোধ হবে। জলশূন্যতা হলে মনঃসংযোগে অসুবিধে হবে এবং বিরক্তির মাত্রা বাড়বে।
কোষ্ঠকাঠিন্য: শরীরে জলশূন্যতা হলে কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দেয়। এ কারণে কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দিলেই পর্যাপ্ত পরিমাণে জল খাওয়া উচিত। এতে হজম ভালো হবে। সেই সঙ্গে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা কমে যাবে।
নিশ্বাসে দুর্গন্ধ: স্যালাইভা তৈরিতে ও মুখের মধ্যে জমে ওঠা ব্যাকটেরিয়া তাড়াতে জলের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। জল কম খেলে লালা তৈরি কম হবে, মুখের মধ্যে জন্মানো ব্যাকটেরিয়া জমে উঠবে জিভে, দাঁতে, মাড়িতে। ফলে দুর্গন্ধ ছড়াবে। এরকম সমস্যা দেখা দিলে পর্যাপ্ত পরিমাণে জল খাওয়া উচিত।
প্রস্রাবের রঙ ও পরিমাণ: একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের দিনে ৬-৭ বার মূত্রত্যাগ হওয়া উচিত। মূত্রত্যাগের পরিমাণ যদি এর কম হয়, তাহলে শরীরে জলের ঘাটতি হয়েছে বুঝতে হবে। সেই সঙ্গে প্রস্রাবের রঙও শরীরে জলের ঘাটতি বুঝিয়ে দেবে। প্রস্রাবের রঙ যদি হলদেটে বা গাঢ় হলুদ হয়, তাহলে জল খাওয়ার পরিমাণ বাড়াতে হবে।
বারবার অসুখ হওয়া: শরীরের যাবতীয় টক্সিন, ব্যাকটেরিয়া বের করে দিতে সাহায্য করে পানি। যারা জল কম খান, তাদের শরীরে বিষাক্ত পদার্থগুলি বেশিক্ষণ জমে থাকে। ফলে দুর্বল হতে শুরু করে প্রতিরোধক্ষমতা।
ত্বকের অনুজ্জ্বলতা: শরীরে টক্সিন জমে থাকলে ত্বকের স্বাস্থ্য ক্রমশ খারাপ হতে শুরু করবে। ত্বক স্থিতিস্থাপকতা ও উজ্জ্বলতা হারাবে। সেই সঙ্গে ত্বকে বলিরেখা পড়তে শুরু করবে। ব্রণ বা ফাঙ্গাল ইনফেকশনও দেখা দেয় দুর্বল প্রতিরোধ ব্যবস্থার কারণে। এই পরিস্থিতি এড়াতে চাইলে জল খাওয়ার পরিমাণ বাড়াতে হবে। শীতের দিনে জলের ঘাটতি হলে ত্বক খসখসে হয়ে যায়, চুল রুক্ষ হয়ে পড়ে।
প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া : প্রস্রাবের মাধ্যমে শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণে টক্সিন বের হয়। যারা জল কম খান, তাদের ইউরিন কম হয় এবং হলেও তাতে জ্বালাভাব থাকে।
বারবার ক্ষুধা পায়: শরীরে ক্ষুধা আর তৃষ্ণার বোধ হলে নানাভাবে সঙ্কেত দেয়। কিন্তু অনেকেই তৃষ্ণার সিগন্যালকে ক্ষুধা বলে ভুল করেন। আবার যারা ক্রনিক ডিহাইড্রেশনে ভুগছেন, তাদের মিষ্টি বা ভাজাভুজিজাতীয় খাবারের প্রতি বেশি আকর্ষণ থাকে।
মাথা ধরা ও ক্লান্তি: জলশূন্যতার অন্যতম প্রধান লক্ষণ হচ্ছে মাথা ধরা আর ক্লান্তি। ঘাম, মল-মূত্র, চোখের জল এমনকী শ্বাস-প্রশ্বাসের সঙ্গেও কিছুটা জল ঝরে শরীর থেকে। সেই ঘাটতি যদি সময়মতো পূরণ না হয়, তা হলে মাথা ধরে থাকবে, সেই সঙ্গে ক্লান্তবোধ হবে। জলশূন্যতা হলে মনঃসংযোগে অসুবিধে হবে এবং বিরক্তির মাত্রা বাড়বে।
কোষ্ঠকাঠিন্য: শরীরে জলশূন্যতা হলে কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দেয়। এ কারণে কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দিলেই পর্যাপ্ত পরিমাণে জল খাওয়া উচিত। এতে হজম ভালো হবে। সেই সঙ্গে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা কমে যাবে।
নিশ্বাসে দুর্গন্ধ: স্যালাইভা তৈরিতে ও মুখের মধ্যে জমে ওঠা ব্যাকটেরিয়া তাড়াতে জলের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। জল কম খেলে লালা তৈরি কম হবে, মুখের মধ্যে জন্মানো ব্যাকটেরিয়া জমে উঠবে জিভে, দাঁতে, মাড়িতে। ফলে দুর্গন্ধ ছড়াবে। এরকম সমস্যা দেখা দিলে পর্যাপ্ত পরিমাণে জল খাওয়া উচিত।
প্রস্রাবের রঙ ও পরিমাণ: একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের দিনে ৬-৭ বার মূত্রত্যাগ হওয়া উচিত। মূত্রত্যাগের পরিমাণ যদি এর কম হয়, তাহলে শরীরে জলের ঘাটতি হয়েছে বুঝতে হবে। সেই সঙ্গে প্রস্রাবের রঙও শরীরে জলের ঘাটতি বুঝিয়ে দেবে। প্রস্রাবের রঙ যদি হলদেটে বা গাঢ় হলুদ হয়, তাহলে জল খাওয়ার পরিমাণ বাড়াতে হবে।
বারবার অসুখ হওয়া: শরীরের যাবতীয় টক্সিন, ব্যাকটেরিয়া বের করে দিতে সাহায্য করে পানি। যারা জল কম খান, তাদের শরীরে বিষাক্ত পদার্থগুলি বেশিক্ষণ জমে থাকে। ফলে দুর্বল হতে শুরু করে প্রতিরোধক্ষমতা।
ত্বকের অনুজ্জ্বলতা: শরীরে টক্সিন জমে থাকলে ত্বকের স্বাস্থ্য ক্রমশ খারাপ হতে শুরু করবে। ত্বক স্থিতিস্থাপকতা ও উজ্জ্বলতা হারাবে। সেই সঙ্গে ত্বকে বলিরেখা পড়তে শুরু করবে। ব্রণ বা ফাঙ্গাল ইনফেকশনও দেখা দেয় দুর্বল প্রতিরোধ ব্যবস্থার কারণে। এই পরিস্থিতি এড়াতে চাইলে জল খাওয়ার পরিমাণ বাড়াতে হবে। শীতের দিনে জলের ঘাটতি হলে ত্বক খসখসে হয়ে যায়, চুল রুক্ষ হয়ে পড়ে।
প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া : প্রস্রাবের মাধ্যমে শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণে টক্সিন বের হয়। যারা জল কম খান, তাদের ইউরিন কম হয় এবং হলেও তাতে জ্বালাভাব থাকে।
বারবার ক্ষুধা পায়: শরীরে ক্ষুধা আর তৃষ্ণার বোধ হলে নানাভাবে সঙ্কেত দেয়। কিন্তু অনেকেই তৃষ্ণার সিগন্যালকে ক্ষুধা বলে ভুল করেন। আবার যারা ক্রনিক ডিহাইড্রেশনে ভুগছেন, তাদের মিষ্টি বা ভাজাভুজিজাতীয় খাবারের প্রতি বেশি আকর্ষণ থাকে।
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback