বৃহস্পতিবার সারাদিন নানান রাজনৈতিক সভা করে দিল্লি ফিরে গিয়েছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা। ২৪ ঘন্টা পার হওয়ার আগেই রাজ্যে চলে এলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং এবং কেন্দ্রীয় বস্ত্রমন্ত্রী স্মৃতি ইরানি। বিজেপির প্রবীন নেতা রাজনাথ সিং উত্তরবঙ্গের বালুরঘাটে জনসভা করবেন এবং তারপর রোড শো করবেন। মমতার দীর্ঘদিনের সুহৃদ রাজনাথ আজ বিরোধিতায় কতটা বলেন সেই দিকে নজর প্রচার মাধ্যমের। অন্যদিকে স্মৃতি ইরানি বিজেপির পরিবর্তন রথযাত্রায় যোগ দেবেন ভাঙ্গরে। এবং ওই যাত্রা শেষ হবে নিউ টাউনে এসে। বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ থাকছেন বালুরঘাটে। অপরদিকে স্মৃতি ইরানির সঙ্গে থাকবেন অন্য রাজ্য নেতারা।
বিজেপির দিল্লির নির্বাচনি দফতর ঠিকই করে ফেলেছে যে বাংলায় প্রচারের দায়িত্বে থাকুক নানান রাজ্যের হেবিওয়েট নেতারা। যদিও দলে যোগ দিয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী থেকে রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো তৃণমূলের বড় মাপের নেতারা। পাশাপাশি যোগ দিয়েছেন চলচিত্রের বহু শিল্পী তারকারা। কিন্তু বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব সম্ভবত মনে করে পুরাতন দলের মুখ দীর্ঘদিন দল করার পর বিজেপিতে এসেছেন। এবং তৃণমূলের বিরুদ্ধে তীব্র আক্রমণের ক্ষেত্রে তাঁদের বিশ্বাসযোগ্যতার থেকে দিল্লির নেতারা অনেক বেশি গ্রহণযোগ্য। সে কারণে যোগী আদিত্যনাথকে তাঁরা নিয়ে আসছেন দেহাতি হিন্দি ভাষীদের কাছে প্রচার করার জন্য। সেক্ষেত্রে অর্জুনদের থেকে যোগীর গ্রহণযোগ্যতা অনেক বেশি বলেই মনে করছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা।
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback