বৃহস্পতিবার নবান্ন অভিযানে সামিল হয়েছিল বামফ্রন্ট ও কংগ্রেসের মিলিত ১০টি ছাত্র ও যুব সংগঠন। এই অভিযান ঘিরে রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় ধর্মতলা চত্বর। অভিযোগ, এই কর্মসূচি ঠেকাতে পুলিশ ব্যাপক লাঠিচার্জ করেছে, পাশাপাশি কাঁদানে গ্যাস ও জলকামানও ব্যাবহার করে পুলিশ। সবমিলিয়ে ২৫-৩০ জনের বেশি বাম কর্মী-সমর্থক আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। কমবেশি আহতের সংখ্যা প্রায় শতাধিক।
ছাত্র যুবদের ওপর পুলিশের এই হামলার ঘটনার প্রতিবাদে আগামীকাল অর্থাৎ শুক্রবার ১২ ঘন্টার বাম সংগঠনগুলি। সিপিএমের কেন্দ্রীয় পলিট ব্যুরোর সদস্য মহম্মদ সেলিম এদিন এই ঘোষণা করেন। বৃহস্পতিবার বিকেলে এক সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি বলেন, বাম ছাত্র যুবরা ন্যায্য দাবি তুলেছিলেন। তাঁরা বলেছিলেন, যাহা নবান্ন তাহাই ছাপ্পান্ন। সেটাই প্রমাণ করল পুলিশ।
দিল্লিতে পেরেক পুঁতে একদিকে কৃষকদের রোখার চেষ্টা চলছে। অন্যদিকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পুলিশ ছাত্র-যুবদের ওপর লাঠি চালাচ্ছে। তিনি দাবি করেন, পুলিশের মারে অন্তত ২৫ জন হাসপাতালে ভর্তি। এরই প্রতিবাদে আগামীকাল ১২ ঘন্টার বনধ ডাকা হল। তিনি এও জানান, আশা করব নিজেদের পরিবারের ছাত্র-যুবদের কথা ভেবে তৃণমূল সমর্থকরাও এই বনধে অংশগ্রহণ করবেন।
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback