রবিবারের ব্রিগেডে 'সংযুক্ত মোর্চার' সমাবেশে রাজ্য সহ
দেশের বিভিন্ন প্রান্তের নেতারা উপস্থিত ছিলেন। নিজেদের বক্তব্যে তাঁরা
আসন্ন নির্বাচন নিয়ে তাঁদের প্রতিক্রিয়াও জানালেন। খুবই তাৎপর্যপূর্ণ ছিল
একেক দলের প্রতিনিধিদের বক্তব্য। কিন্তু এদিনের ‘ষ্টার’ বক্তা ছিলেন আব্বাস
সিদ্দিকীই। সমস্ত দলই ভবিষ্যতের ভাবনা থেকেই বক্তব্য পেশ করেছেন। আব্বাসের
আক্রমণের লক্ষ্য ছিল তৃণমূলই। বারবার মমতা সরকারকে হটানোর কথা বলেছেন।
আব্বাস জানান, বাম শক্তিই ভবিষ্যৎ, কংগ্রেস নিয়ে খুব উৎসাহী ছিলেন না। আবার
বিজেপি নিয়েও আক্রমণ ছিল মামুলি। কিন্তু সর্বত্র বামজোটকে ভোট দিতে আবেদন
করেন | কংগ্রেসের রাজ্য সভাপতির বক্তব্যে বারবার থামতে হয়েছে কারণ আব্বাসের
মঞ্চে আসা। ছত্রিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেশ বাঘেল আবার বক্তব্যে তুলোধোনা
করেছেন মোদি সরকারকে।
মহাম্মদ সেলিম ব্যাতিত বাকি বাম বক্তাদের বক্তব্যে
চুড়ান্ত সমালোচনা করা হয়েছে কেন্দ্রকেই। মূল্যবৃদ্ধি থেকে কর্মহীনতা উঠে
এসেছে তাঁদের ভাষণে। পক্ষান্তরে রাজ্য সরকারকে সমালোচনা করলেও কোথাও একটা
সীমারেখা ছিল। বিশেষজ্ঞদের ধারণা, নির্বাচনের ফলাফলে ত্রিশঙ্কু ভাবনা হয়তো
তাঁদের মাথায় রয়েছে। কিন্তু সেলিম ছিলেন চূড়ান্ত আক্রমনাত্বক। কালিঘাট,
চিটফান্ড থেকে তৃণমূলের দলবদলকারী নেতা আবার অমিত শাহ থেকে নরেদ্র মোদি
কেউই ছাড় পায়নি সেলিমের বক্তব্যের ঝাঁঝ থেকে।
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback