প্রফেসর শঙ্কুর যোগ্যতা নিশ্চয় তাঁর নেই তবু তাঁর নামটি
শঙ্কু, শঙ্কুদেব পান্ডা। পূর্ব মেদিনীপুরের বাসিন্দা সম্ভবত কাঁথির ভোটারও।
পূর্ব মেদিনীপুর সহ জঙ্গলমহলের ভোট শেষ হয়ে যাচ্ছে ১ এপ্রিল, অথচ মিডিয়া
শঙ্কুকে খুঁজে পাচ্ছে না। একসময়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্নেহধন্য ছিলেন
শঙ্কু। তাঁকে তৃণমূল ছাত্র সংগঠনের রাজ্য সভাপতি করেছিলেন। কিন্তু তারপর
সারদা কাণ্ডে জিজ্ঞাসাবাদের পর উধাও হয়ে গিয়েছিলেন রাজনীতি থেকে। পরে দলে
ফিরতে চেয়ে ব্যর্থ হয়েছিলেন।
শোনা যায় মুকুল রায়কে ধরে বিজেপিতে যোগ
দেন। পদও পেয়ে যান একটা। নিশ্চই তাঁর মনে বাসনা ছিল এবারের ভোটে প্রার্থী
হবেন বলে, সূত্র মারফত জানা গেল। এত তৃণমূল থেকে আগত নব্য বিজেপিরা টিকিট
পেলেন অথচ তিনি পেলেন না। মস্ত রহস্য নেট দুনিয়াতে। নাই বা পেলেন টিকিট
কিন্তু প্রচার করতে অসুবিধা কোথায়? এতো রথী মহারথীরা দিল্লি থেকে এলেন
সেখানেও শঙ্কু নেই কেন? তবে কি ভ্যানিশ প্রফেসর শঙ্কুর মতো? সোশাল মিডিয়ায়
এই প্রশ্নই ঘুরপাক খাচ্ছে ইদানিং।
শঙ্কুর খোঁজে
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback