পুলিশের প্রাথমিক অনুমান খুনই হয়েছেন ওই বিজেপি কর্মী। অপরদিকে বিজেপির দাবি, পতিহার সক্রিয় কর্মী ছিলেন। ভোটের আগে সন্ত্রাসের পরিবেশ তৈরি করতেই তাঁকে খুন করা হয়েছে। এদিন সকালে দেহ উদ্ধার করতে এলে পুলিশকে ঘিরে গ্রামবাসীদের নিয়ে বিক্ষোভও দেখায় বিজেপি কর্মী সমর্থকরা। স্থানীয় বিজেপি নেতা সাধন ধীবর জানিয়েছেন, লোবায় বিজেপি-র ভিত মজবুত। তৃণমূলের পায়ের নীচের মাটি সরে গিয়েছে। তাই আমাদের কর্মী পতিহারকে রাতের অন্ধকারে খুন করেছে তৃণমূল। মৃতের দাদাও একই সুরে তৃণমূলের দিকেই অভিযোগের আঙ্গুল তুলেছেন। তবে সব অভিযোগ খারিজ করে তৃণমূল নেতৃত্বের দাবি, বিজোপির গোষ্ঠী কোন্দোলের জেরেই খুন হয়েছেন পতিহার। ঘটনার তদন্ত শুরু হলেও এখনও পর্যন্ত কেউ গ্রেফতার হয়নি। গোটা ঘটনার পর দুবরাজপুরে ব্যপক উত্তেজনা রয়েছে।
এরপর বীরভূম দুবরাজপুরের লোবা থেকে বিজেপি কর্মীর মৃতদেহকে উদ্ধার করা নিয়ে এলাকাবাসীরা রণক্ষেত্র শুরু করে.পুলিশ উদ্ধার করতে এলে রীতিমতো গ্রামবাসীরা তাড়া করে.তাদেরকে লক্ষ্য করে ইট ছোড়া হয়. ২ জন পুলিশ কর্মী জখম হন.ওই মৃতদেহটিকে আম্বুলেন্স করে নিয়ে যেতে বাধা দেওয়া হয়.এরপর পুলিশ বেশকিছুক্ষন বোঝানোর চেষ্টা করে. তারা মানাতে নারাজ। এরপর পুলিশ লাঠিচার্জ করে,টিয়ারগ্যাস ছোড়া হয়। এমনকি অভিযোগ ওদের গুলি চালায়। তবে সেই কথা প্রশাসন অধিকার করে.বিজেপি কর্মীর মৃত্যুকে ঘিরে উত্তপ্ত পরিস্থিতি দুবরাজপুরে।
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback