বাংলাদেশে দ্বিতীয় করোনার ঢেউ আছড়ে পড়েছে। লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। তাই আগামী ১৪ এপ্রিল থেকে কড়াকড়ি লকডাউনের পথে হাটবে বাংলাদেশের শেখ হাসিনা সরকার। প্রশাসন সূত্রের খবর অনুযায়ী, একমাত্র জরুরি পরিষেবা করা রপ্তানি শিল্প গুলি বন্ধ থাকবে।দোকানপাট,শপিংমল,রেস্তোরা সহ প্রতিষ্ঠানগুলি ও বন্ধ থাকবে। লকডাউনে বাংলাদেশ থেকে আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল বন্ধের কথা ও ভাবছেন সরকার। লকডাউন নিয়ে সরকারের এই সিদ্ধান্তকে আপত্তি জানিয়েছে রপ্তানি শিল্পের মালিকরা। যদি ও তাদের ব্যবসার দিকটা খারাপের দিকে যাবে বলে মনে করছেন।তাই বন্ধ রাখতে আপত্তি বস্ত্র মালিকদের। এদিকে দিনে দিনে বাড়ছে সংক্রমণ। পরিস্থিতি সামাল দিতেই তাই কড়াকড়ি লকডাউন বাংলাদেশে।
বাংলাদেশে দ্বিতীয় করোনার ঢেউ আছড়ে পড়েছে। লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। তাই আগামী ১৪ এপ্রিল থেকে কড়াকড়ি লকডাউনের পথে হাটবে বাংলাদেশের শেখ হাসিনা সরকার। প্রশাসন সূত্রের খবর অনুযায়ী, একমাত্র জরুরি পরিষেবা করা রপ্তানি শিল্প গুলি বন্ধ থাকবে।দোকানপাট,শপিংমল,রেস্তোরা সহ প্রতিষ্ঠানগুলি ও বন্ধ থাকবে। লকডাউনে বাংলাদেশ থেকে আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল বন্ধের কথা ও ভাবছেন সরকার। লকডাউন নিয়ে সরকারের এই সিদ্ধান্তকে আপত্তি জানিয়েছে রপ্তানি শিল্পের মালিকরা। যদি ও তাদের ব্যবসার দিকটা খারাপের দিকে যাবে বলে মনে করছেন।তাই বন্ধ রাখতে আপত্তি বস্ত্র মালিকদের। এদিকে দিনে দিনে বাড়ছে সংক্রমণ। পরিস্থিতি সামাল দিতেই তাই কড়াকড়ি লকডাউন বাংলাদেশে।
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback