২ মে বিধানসভা নির্বাচনের ফল ঘোষণার পরই উত্তপ্ত হয়ে উঠল রাজ্য। ভোট পরবর্তী হিংসায় রণক্ষেত্রের চেহারা নিল কোচবিহারের শীতলকুচি। তৃণমূল ও বিজেপির সংঘর্ষে প্রাণ গেল মানিক মৈত্রর । লালবাজার এলাকার তাঁকে গুলি করা হয় বলে অভিযোগ । দিনহাটা মহকুমা হাসপাতালে ওই তরতাজা যুবকের মৃত্যু হয়। মানিক বিজেপি কর্মী বলে দাবি স্থানীয়দের। যদিও পরিবারের পক্ষ থেকে তা নসাৎ করা হয়। এছাড়াও বিজেপি কর্মীদের বাড়ি ভাঙচুর ও মারধরের অভিযোগ উঠেছে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতিদের বিরুদ্ধে। অন্যদিকে, পাল্টা অভিযোগ তুলেছে তৃণমূল কংগ্রেসও।
বিভিন্ন এলাকার বিজেপি কর্মীদের বাড়িঘর ভাঙচুর ও লুটপাট চালানোও অভিযোগ উঠেছে । মধুসুদুন গ্রামে হামলার পাশাপাশি গোলনাওহাটিতে তিনশোরও বেশি বাড়ি ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে । ছোটশালবাড়ি ছাড়াও কোচবিহার দক্ষিণ, নাটাবাড়ি, তুফানগঞ্জ, সিতাই থেকে শুরু করে বিভিন্ন এলাকায় বিজেপি কর্মীদের বাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ উঠেছে। গোটা ঘটনায় পুলিশ প্রশাসন নির্বিকার বলে অভিযোগ তুলেছে বিজেপি । হামলার ঘটনায় বিজেপির দিকে পালটা অভিযোগের তুলেছে তৃণমূল কংগ্রেসও।
চতুর্থ দফার ভোটে শীতলকুচির ১২৬ নং বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনীর গুলিতে চারজনের মৃত্যু হয়। জখম হন আরও কয়েকজন।
إرسال تعليق
Thank You for your important feedback